০৭:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এক লাখ ৮২২টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ

bdskills Team
  • আপডেট সময় ০৪:১৪:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫
  • / ৭১৪ বার পড়া হয়েছে

বেসরকারি স্কুল ও কলেজ, মাদরাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানে এমপিওভুক্ত এক লাখ ৮২২টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। আবেদন করতে হবে অনলাইনে, ২২ জুন থেকে ১০ জুলাই ২০২৫-এর মধ্যে।

এনটিআরসিএর সম্মিলিত মেধা তালিকায় থাকা প্রার্থীরা আবেদনের সুযোগ পাবেন। প্রার্থী যে বিষয় ও যে ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক পদে আবেদন করতে চান, সেটার জন্য উপযোগী ‘নিবন্ধন সনদ’ থাকতে হবে। যেমন—প্রার্থী যদি স্কুল পর্যায়ে ‘বাংলা’ বিষয়ের শিক্ষক পদে চাকরির জন্য আবেদন করতে চান, তাহলে তাঁর একই পর্যায়ের বাংলা বিষয়ের নিবন্ধন সনদ থাকতে হবে। শিক্ষক নিবন্ধন সনদের মেয়াদ নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের তারিখ হতে তিন বছরের মধ্যে হতে হবে।

নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনো মহিলা কোটা থাকবে না। তবে পুরুষদের পাশাপাশি মহিলা প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। কোনো কোনো পদে পুরুষ অথবা মহিলা এবং কোনো কোনো পদে উভয়েই আবেদনের সুযোগ পাবেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও পদের তালিকার সঙ্গে এ বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।

এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে জারীকৃত জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী প্রার্থীকে শুধুমাত্র তাঁর শিক্ষক নিবন্ধন সনদে উল্লিখিত বিষয়সংশ্লিষ্ট পদ ও উল্লিখিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (যেমন—স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ইত্যাদি) আবেদন করতে হবে। আবেদনের সময় মিথ্যা তথ্য দিয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হলে পরবর্তী সময়ে কর্তৃপক্ষ সুপারিশ বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে। প্রার্থীর বয়স ৪ জুন ২০২৫ অনুযায়ী ৩৫ বছর বা তারও কম হতে হবে।

একাধিক সনদ থাকলে : অনেক প্রার্থী একাধিক নিবন্ধন পরীক্ষা দিয়ে একাধিক বিষয় বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নিবন্ধন সনদ পেয়েছেন।

তারা একই পর্যায়ে শুধু একটি সনদ দিয়ে আবেদন করতে পারবেন। যেমন—স্কুল সনদ দিয়ে শুধু স্কুলের নির্ধারিত বিষয়ের পদে একটি আবেদন করতে পারবেন। একইভাবে কলেজের সনদ দিয়ে একটি আবেদন করতে পারবেন।

পছন্দক্রম ও নির্বাচন : শূন্যপদের তালিকা থেকে আবেদনের পছন্দক্রমে সর্বোচ্চ ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম দিতে পারবেন একজন প্রার্থী। পছন্দক্রম নির্ধারণের পর কোনো প্রার্থী যদি তাঁর পছন্দের বাইরে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে চান, তাহলে তাঁকে ই-অ্যাপ্লিকেশন ফরমে প্রদর্শিত ‘Other’ অপশনের বক্সে ‘Yes’ দিতে হবে।

পছন্দক্রমের বাইরে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে ইচ্ছুক না হলে এই অপশনে  ‘NO’ দিতে হবে।

‘Yes’ দিলে নতুন করে আরো তিনটি অপশন দেখাবে—জেনারেল, মাদরাসা, টেকনিক্যাল। প্রার্থী তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী এক থেকে তিনটি অপশন পছন্দ করতে পারবেন। একাধিক অপশন নির্ধারণ করলে নিয়োগ সুপারিশের ক্ষেত্রে প্রার্থীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বিবেচনা করা হবে। ফলাফল হবে পদভিত্তিক মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুসারে। যদি প্রার্থী আবেদনে ‘Other’ অপশনে ‘Yes’ দিয়ে থাকেন এবং পছন্দক্রম অনুযায়ী কোনো প্রতিষ্ঠানে নির্বাচিত না হন সে ক্ষেত্রে শূন্যপদ থাকা সাপেক্ষে প্রার্থীর মেধাক্রম বিবেচনা করে তাঁকে যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য বিবেচিত করা হবে। প্রার্থীর পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেও বিষয়টি অবহিত করা হবে। যদি স্কুল ও কলেজ উভয় পর্যায়ের সনদ থাকে প্রার্থীর এবং তিনি যদি উভয় পর্যায়ের পদে আবেদন করেন; তাহলে প্রথমে তাঁকে কলেজ পর্যায়ে বিবেচনা করা হবে। সেখানে নির্বাচিত না হলে স্কুল পর্যায়ে বিবেচনা করা হবে।

নিয়োগ সুপারিশে উল্লেখ করা সময়সীমার মধ্যে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সুপারিশকৃত প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দিতে ব্যর্থ হলে ‘নীতিমালা’ অনুযায়ী সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের এমপিও স্থগিত/বাতিল এবং ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডি বাতিল করবে কর্তৃপক্ষ।

পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম : প্রত্যেক আবেদনকারীকে ই-অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণের সময়ই পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে। অন্যথা আবেদন বাতিল হয়ে যাবে।

ইনডেক্সধারীদের করণীয় : যেসব প্রার্থী এরই মধ্যে ইনডেক্সধারী অর্থাৎ এমপিওভুক্ত শিক্ষক হিসেবে কর্মরত, আবেদনের ক্ষেত্রে তাঁদের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে। এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কর্মরত শিক্ষকগণের (ইনডেক্সধারী) ক্ষেত্রে সমপদে নিয়োগ সুপারিশের পুনঃ আবেদন বিবেচনা করা হবে না। তবে কর্মরত পদ ছাড়া অন্য কোনো উচ্চতর বা নিম্নতর পদে এনটিআরসিএর প্রত্যয়নপত্র থাকা ইনডেক্সধারী শিক্ষকরা আবেদন করতে পারবেন। বালিকা বিদ্যালয় ও মহিলা কলেজে সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) পদে শুধু মহিলা প্রার্থীরাই আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। সহকারী শিক্ষক (ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা) পদে চাকরিপ্রত্যাশীদের অবশ্যই ওই ধর্মের অনুসারী হতে হবে। মিথ্যা তথ্য দিয়ে আবেদন করে নিয়োগ সুপারিশপ্রাপ্ত হলে পরবর্তী সময়ে প্রার্থীর নিয়োগ সুপারিশ বাতিল করা হবে।

আবেদন : ১,০০,৮২২টি শূন্যপদের পদভিত্তিক তালিকা পাওয়া যাবে এই ওয়েবসাইটে: http://ngi.teletalk.com.bd। এ ছাড়া বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য তথ্য পাওয়া যাবে এনটিআরসি-এর ওয়েবসাইটে (www.ntrca.gov.bd)| ২২ জুন দুপুর ১২টা থেকে অনলাইন আবেদন কার্যক্রম শুরু হবে। আবেদনের শেষ তারিখ ১০ জুলাই ২০২৫। ফি জমা দেওয়া যাবে ১৩ জুলাই ২০২৫ রাত ১২টা পর্যন্ত। আবেদন ফরম পূরণের সময় প্রার্থীর নিজস্ব মোবাইল নম্বর ও ই-মেইল ব্যবহার করতে হবে। অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ শেষে ‘সাবমিট’ করার পর তা আর সংশোধনের সুযোগ থাকবে না। আবেদন ফি ১০০০ টাকা। ফি না দিলে আবেদন বাতিল হয়ে যাবে। অনলাইনে সফলভাবে আবেদন সাবমিটের পর আবেদনের কপি (পিডিএফ) প্রিন্ট করে সংরক্ষণ করতে হবে। কারণ এটি পরবর্তী সময়ে দরকার হবে।

পোস্টটি শেয়ার করুন

Exit mobile version

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এক লাখ ৮২২টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ

আপডেট সময় ০৪:১৪:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ জুলাই ২০২৫

বেসরকারি স্কুল ও কলেজ, মাদরাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানে এমপিওভুক্ত এক লাখ ৮২২টি শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। আবেদন করতে হবে অনলাইনে, ২২ জুন থেকে ১০ জুলাই ২০২৫-এর মধ্যে।

এনটিআরসিএর সম্মিলিত মেধা তালিকায় থাকা প্রার্থীরা আবেদনের সুযোগ পাবেন। প্রার্থী যে বিষয় ও যে ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক পদে আবেদন করতে চান, সেটার জন্য উপযোগী ‘নিবন্ধন সনদ’ থাকতে হবে। যেমন—প্রার্থী যদি স্কুল পর্যায়ে ‘বাংলা’ বিষয়ের শিক্ষক পদে চাকরির জন্য আবেদন করতে চান, তাহলে তাঁর একই পর্যায়ের বাংলা বিষয়ের নিবন্ধন সনদ থাকতে হবে। শিক্ষক নিবন্ধন সনদের মেয়াদ নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশের তারিখ হতে তিন বছরের মধ্যে হতে হবে।

নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনো মহিলা কোটা থাকবে না। তবে পুরুষদের পাশাপাশি মহিলা প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। কোনো কোনো পদে পুরুষ অথবা মহিলা এবং কোনো কোনো পদে উভয়েই আবেদনের সুযোগ পাবেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও পদের তালিকার সঙ্গে এ বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।

এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে জারীকৃত জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী প্রার্থীকে শুধুমাত্র তাঁর শিক্ষক নিবন্ধন সনদে উল্লিখিত বিষয়সংশ্লিষ্ট পদ ও উল্লিখিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (যেমন—স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ইত্যাদি) আবেদন করতে হবে। আবেদনের সময় মিথ্যা তথ্য দিয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হলে পরবর্তী সময়ে কর্তৃপক্ষ সুপারিশ বাতিলসহ আইনানুগ ব্যবস্থা নেবে। প্রার্থীর বয়স ৪ জুন ২০২৫ অনুযায়ী ৩৫ বছর বা তারও কম হতে হবে।

একাধিক সনদ থাকলে : অনেক প্রার্থী একাধিক নিবন্ধন পরীক্ষা দিয়ে একাধিক বিষয় বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নিবন্ধন সনদ পেয়েছেন।

তারা একই পর্যায়ে শুধু একটি সনদ দিয়ে আবেদন করতে পারবেন। যেমন—স্কুল সনদ দিয়ে শুধু স্কুলের নির্ধারিত বিষয়ের পদে একটি আবেদন করতে পারবেন। একইভাবে কলেজের সনদ দিয়ে একটি আবেদন করতে পারবেন।

পছন্দক্রম ও নির্বাচন : শূন্যপদের তালিকা থেকে আবেদনের পছন্দক্রমে সর্বোচ্চ ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম দিতে পারবেন একজন প্রার্থী। পছন্দক্রম নির্ধারণের পর কোনো প্রার্থী যদি তাঁর পছন্দের বাইরে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে চান, তাহলে তাঁকে ই-অ্যাপ্লিকেশন ফরমে প্রদর্শিত ‘Other’ অপশনের বক্সে ‘Yes’ দিতে হবে।

পছন্দক্রমের বাইরে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে ইচ্ছুক না হলে এই অপশনে  ‘NO’ দিতে হবে।

‘Yes’ দিলে নতুন করে আরো তিনটি অপশন দেখাবে—জেনারেল, মাদরাসা, টেকনিক্যাল। প্রার্থী তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী এক থেকে তিনটি অপশন পছন্দ করতে পারবেন। একাধিক অপশন নির্ধারণ করলে নিয়োগ সুপারিশের ক্ষেত্রে প্রার্থীর পছন্দক্রম অনুযায়ী বিবেচনা করা হবে। ফলাফল হবে পদভিত্তিক মেধাক্রম ও পছন্দক্রম অনুসারে। যদি প্রার্থী আবেদনে ‘Other’ অপশনে ‘Yes’ দিয়ে থাকেন এবং পছন্দক্রম অনুযায়ী কোনো প্রতিষ্ঠানে নির্বাচিত না হন সে ক্ষেত্রে শূন্যপদ থাকা সাপেক্ষে প্রার্থীর মেধাক্রম বিবেচনা করে তাঁকে যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য বিবেচিত করা হবে। প্রার্থীর পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেও বিষয়টি অবহিত করা হবে। যদি স্কুল ও কলেজ উভয় পর্যায়ের সনদ থাকে প্রার্থীর এবং তিনি যদি উভয় পর্যায়ের পদে আবেদন করেন; তাহলে প্রথমে তাঁকে কলেজ পর্যায়ে বিবেচনা করা হবে। সেখানে নির্বাচিত না হলে স্কুল পর্যায়ে বিবেচনা করা হবে।

নিয়োগ সুপারিশে উল্লেখ করা সময়সীমার মধ্যে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সুপারিশকৃত প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দিতে ব্যর্থ হলে ‘নীতিমালা’ অনুযায়ী সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের এমপিও স্থগিত/বাতিল এবং ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডি বাতিল করবে কর্তৃপক্ষ।

পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম : প্রত্যেক আবেদনকারীকে ই-অ্যাপ্লিকেশন ফরম পূরণের সময়ই পুলিশ ভেরিফিকেশন ফরম পূরণ করতে হবে। অন্যথা আবেদন বাতিল হয়ে যাবে।

ইনডেক্সধারীদের করণীয় : যেসব প্রার্থী এরই মধ্যে ইনডেক্সধারী অর্থাৎ এমপিওভুক্ত শিক্ষক হিসেবে কর্মরত, আবেদনের ক্ষেত্রে তাঁদের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে। এনটিআরসিএর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কর্মরত শিক্ষকগণের (ইনডেক্সধারী) ক্ষেত্রে সমপদে নিয়োগ সুপারিশের পুনঃ আবেদন বিবেচনা করা হবে না। তবে কর্মরত পদ ছাড়া অন্য কোনো উচ্চতর বা নিম্নতর পদে এনটিআরসিএর প্রত্যয়নপত্র থাকা ইনডেক্সধারী শিক্ষকরা আবেদন করতে পারবেন। বালিকা বিদ্যালয় ও মহিলা কলেজে সহকারী শিক্ষক (শারীরিক শিক্ষা) পদে শুধু মহিলা প্রার্থীরাই আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। সহকারী শিক্ষক (ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা) পদে চাকরিপ্রত্যাশীদের অবশ্যই ওই ধর্মের অনুসারী হতে হবে। মিথ্যা তথ্য দিয়ে আবেদন করে নিয়োগ সুপারিশপ্রাপ্ত হলে পরবর্তী সময়ে প্রার্থীর নিয়োগ সুপারিশ বাতিল করা হবে।

আবেদন : ১,০০,৮২২টি শূন্যপদের পদভিত্তিক তালিকা পাওয়া যাবে এই ওয়েবসাইটে: http://ngi.teletalk.com.bd। এ ছাড়া বিজ্ঞপ্তি ও অন্যান্য তথ্য পাওয়া যাবে এনটিআরসি-এর ওয়েবসাইটে (www.ntrca.gov.bd)| ২২ জুন দুপুর ১২টা থেকে অনলাইন আবেদন কার্যক্রম শুরু হবে। আবেদনের শেষ তারিখ ১০ জুলাই ২০২৫। ফি জমা দেওয়া যাবে ১৩ জুলাই ২০২৫ রাত ১২টা পর্যন্ত। আবেদন ফরম পূরণের সময় প্রার্থীর নিজস্ব মোবাইল নম্বর ও ই-মেইল ব্যবহার করতে হবে। অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ শেষে ‘সাবমিট’ করার পর তা আর সংশোধনের সুযোগ থাকবে না। আবেদন ফি ১০০০ টাকা। ফি না দিলে আবেদন বাতিল হয়ে যাবে। অনলাইনে সফলভাবে আবেদন সাবমিটের পর আবেদনের কপি (পিডিএফ) প্রিন্ট করে সংরক্ষণ করতে হবে। কারণ এটি পরবর্তী সময়ে দরকার হবে।