০৭:২০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (Patuakhali Technical Training Centre, PTTC)

bdskills Team
  • আপডেট সময় ০১:২৩:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ৫৩ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি): দক্ষতা উন্নয়নে একটি পথপ্রদর্শক

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) বাংলাদেশের দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীতে অবস্থিত এই কেন্দ্রটি স্থানীয় জনগণের জন্য আধুনিক প্রযুক্তি ও কর্মমুখী শিক্ষা প্রদান করে আসছে। সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয়ে এই কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি দক্ষ কর্মী তৈরির মাধ্যমে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশেষ অবদান রেখে চলেছে।

 প্রতিষ্ঠার পটভূমি

পটুয়াখালী টিটিসি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মূলত দক্ষ শ্রমশক্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে। বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে একটি বড় বাধা ছিল দক্ষ জনবলের অভাব। প্রায়শই দেখা যায়, শিক্ষিত যুবক-যুবতীরা তাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সঙ্গে কর্মজগতের প্রয়োজনীয় দক্ষতার মিল রাখতে পারে না। ফলে তারা চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ে। এই প্রেক্ষাপটে, পটুয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে টিটিসি গঠন করা হয় যাতে যুব সমাজকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষম করে তোলা যায়। পটুয়াখালী টিটিসি তার শিক্ষার্থীদের কারিগরি প্রশিক্ষণ দিয়ে বিভিন্ন খাতে দক্ষ কর্মী হিসেবে তৈরি করছে।

প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বিভিন্ন ধরণের কোর্স এবং কর্মশালা পরিচালনা করে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো:

1. ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি: আধুনিক শিল্প ও গৃহস্থালি কাজে ইলেকট্রিক্যাল দক্ষতা অপরিহার্য। এই প্রশিক্ষণে শিক্ষার্থীরা সার্কিট ডিজাইন, মেরামত, এবং রক্ষণাবেক্ষণের মতো বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে।

2. ক্যাপেন্ট্রি (কাঠমিস্ত্রি): কাঠের কাজের প্রতি যারা আগ্রহী, তাদের জন্য এই কোর্সটি অনেক উপকারী। স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে দক্ষ কাঠমিস্ত্রির চাহিদা রয়েছে।

3. ওয়েল্ডিং: শিল্পে লোহার কাজে দক্ষতা অর্জনের জন্য এই কোর্সটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পটুয়াখালী টিটিসিতে ওয়েল্ডিং বিষয়ে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

4. কম্পিউটার অপারেশন ও তথ্য প্রযুক্তি (আইটি): বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তি নির্ভরতা বাড়ছে, সেই সাথে তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষ কর্মীর চাহিদাও। পটুয়াখালী টিটিসি কম্পিউটার বেসিক থেকে শুরু করে অ্যাডভান্সড লেভেলের আইটি বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান করে।

5. মোবাইল সার্ভিসিং ও রিপেয়ারিং: মোবাইল ফোন বর্তমান সময়ে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস। এই ডিভাইসটির সার্ভিসিং ও মেরামত বিষয়ক প্রশিক্ষণ স্থানীয় যুবকদের কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ তৈরি করে।

আরও পড়ুন-  ঝালকাঠি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি বিভিন্ন প্রকারের প্রযুক্তিগত এবং বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে। 

শিক্ষার্থীদের উন্নয়ন

পটুয়াখালী টিটিসি শিক্ষার্থীদের জন্য এমন একটি পরিবেশ তৈরি করেছে যেখানে তারা শুধু পাঠ্যক্রমের জ্ঞানই লাভ করে না, বরং ব্যবহারিক কাজের মাধ্যমে বাস্তব দক্ষতাও অর্জন করে। এখানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা স্থানীয় বাজারে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে সক্ষম হয়। অনেক শিক্ষার্থী নিজের উদ্যোগে ছোটখাটো ব্যবসা শুরু করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে। এর ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিরও উন্নতি হচ্ছে।

স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক কর্মসংস্থান

প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি দেশের যুব সমাজকে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের উপযোগী করে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। স্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে চাহিদাসম্পন্ন দক্ষ জনশক্তি সরবরাহ করা পটুয়াখালী টিটিসির অন্যতম লক্ষ্য। এই লক্ষ্য পূরণের জন্য কেন্দ্রটি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করে।

 চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

যদিও পটুয়াখালী টিটিসি প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছে, তবুও এর সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। পর্যাপ্ত অবকাঠামো, প্রশিক্ষণের আধুনিকায়ন, এবং আন্তর্জাতিক মানের সার্টিফিকেশন প্রক্রিয়ার উন্নয়ন প্রয়োজন। এছাড়া অনেক শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণের সুযোগ পেলেও তারা কর্মসংস্থানের সাথে যুক্ত হতে কিছুটা সময় নিতে পারে। তাই দক্ষতা অনুযায়ী সঠিক কর্মক্ষেত্রের সন্ধান প্রদান এবং প্রশিক্ষণোত্তর সহায়তা দেওয়া দরকার।

ভবিষ্যতে পটুয়াখালী টিটিসি আরো আধুনিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং বিশ্বমানের সরঞ্জাম যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে। এই কেন্দ্রটির লক্ষ্য হচ্ছে পটুয়াখালী এবং এর আশেপাশের অঞ্চলে বসবাসকারী জনগণের জন্য আরও কার্যকর কর্মসংস্থান এবং উন্নত জীবনের সুযোগ তৈরি করা।

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং স্থানীয় জনগণের আর্থিক অবস্থার উন্নয়নে একটি বড় অবদান রাখছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবসমাজ শুধু দেশেই নয়, বিদেশেও কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছে। ফলে দেশের অর্থনীতি যেমন শক্তিশালী হচ্ছে, তেমনি ব্যক্তিগতভাবে মানুষ স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে। দক্ষতা অর্জনের এই ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় পটুয়াখালী টিটিসি তার প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।

➤  পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে- ক্লিক করুন

পোস্টটি শেয়ার করুন

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (Patuakhali Technical Training Centre, PTTC)

আপডেট সময় ০১:২৩:৪২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি): দক্ষতা উন্নয়নে একটি পথপ্রদর্শক

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) বাংলাদেশের দক্ষ মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। দেশের দক্ষিণাঞ্চলের উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালীতে অবস্থিত এই কেন্দ্রটি স্থানীয় জনগণের জন্য আধুনিক প্রযুক্তি ও কর্মমুখী শিক্ষা প্রদান করে আসছে। সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগের সমন্বয়ে এই কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি দক্ষ কর্মী তৈরির মাধ্যমে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিশেষ অবদান রেখে চলেছে।

 প্রতিষ্ঠার পটভূমি

পটুয়াখালী টিটিসি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল মূলত দক্ষ শ্রমশক্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে। বাংলাদেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে একটি বড় বাধা ছিল দক্ষ জনবলের অভাব। প্রায়শই দেখা যায়, শিক্ষিত যুবক-যুবতীরা তাদের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সঙ্গে কর্মজগতের প্রয়োজনীয় দক্ষতার মিল রাখতে পারে না। ফলে তারা চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ে। এই প্রেক্ষাপটে, পটুয়াখালীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে টিটিসি গঠন করা হয় যাতে যুব সমাজকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কর্মক্ষম করে তোলা যায়। পটুয়াখালী টিটিসি তার শিক্ষার্থীদের কারিগরি প্রশিক্ষণ দিয়ে বিভিন্ন খাতে দক্ষ কর্মী হিসেবে তৈরি করছে।

প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বিভিন্ন ধরণের কোর্স এবং কর্মশালা পরিচালনা করে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো:

1. ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজি: আধুনিক শিল্প ও গৃহস্থালি কাজে ইলেকট্রিক্যাল দক্ষতা অপরিহার্য। এই প্রশিক্ষণে শিক্ষার্থীরা সার্কিট ডিজাইন, মেরামত, এবং রক্ষণাবেক্ষণের মতো বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে।

2. ক্যাপেন্ট্রি (কাঠমিস্ত্রি): কাঠের কাজের প্রতি যারা আগ্রহী, তাদের জন্য এই কোর্সটি অনেক উপকারী। স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে দক্ষ কাঠমিস্ত্রির চাহিদা রয়েছে।

3. ওয়েল্ডিং: শিল্পে লোহার কাজে দক্ষতা অর্জনের জন্য এই কোর্সটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পটুয়াখালী টিটিসিতে ওয়েল্ডিং বিষয়ে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

4. কম্পিউটার অপারেশন ও তথ্য প্রযুক্তি (আইটি): বর্তমান বিশ্বে প্রযুক্তি নির্ভরতা বাড়ছে, সেই সাথে তথ্য প্রযুক্তিতে দক্ষ কর্মীর চাহিদাও। পটুয়াখালী টিটিসি কম্পিউটার বেসিক থেকে শুরু করে অ্যাডভান্সড লেভেলের আইটি বিষয়ক প্রশিক্ষণ প্রদান করে।

5. মোবাইল সার্ভিসিং ও রিপেয়ারিং: মোবাইল ফোন বর্তমান সময়ে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি ডিভাইস। এই ডিভাইসটির সার্ভিসিং ও মেরামত বিষয়ক প্রশিক্ষণ স্থানীয় যুবকদের কর্মসংস্থানের নতুন সুযোগ তৈরি করে।

আরও পড়ুন-  ঝালকাঠি কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি বিভিন্ন প্রকারের প্রযুক্তিগত এবং বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে। 

শিক্ষার্থীদের উন্নয়ন

পটুয়াখালী টিটিসি শিক্ষার্থীদের জন্য এমন একটি পরিবেশ তৈরি করেছে যেখানে তারা শুধু পাঠ্যক্রমের জ্ঞানই লাভ করে না, বরং ব্যবহারিক কাজের মাধ্যমে বাস্তব দক্ষতাও অর্জন করে। এখানে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা স্থানীয় বাজারে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে সক্ষম হয়। অনেক শিক্ষার্থী নিজের উদ্যোগে ছোটখাটো ব্যবসা শুরু করে স্বাবলম্বী হয়ে উঠেছে। এর ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিরও উন্নতি হচ্ছে।

স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক কর্মসংস্থান

প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি দেশের যুব সমাজকে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের উপযোগী করে তোলার জন্য কাজ করে যাচ্ছে। স্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে চাহিদাসম্পন্ন দক্ষ জনশক্তি সরবরাহ করা পটুয়াখালী টিটিসির অন্যতম লক্ষ্য। এই লক্ষ্য পূরণের জন্য কেন্দ্রটি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করে।

 চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

যদিও পটুয়াখালী টিটিসি প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছে, তবুও এর সামনে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। পর্যাপ্ত অবকাঠামো, প্রশিক্ষণের আধুনিকায়ন, এবং আন্তর্জাতিক মানের সার্টিফিকেশন প্রক্রিয়ার উন্নয়ন প্রয়োজন। এছাড়া অনেক শিক্ষার্থী প্রশিক্ষণের সুযোগ পেলেও তারা কর্মসংস্থানের সাথে যুক্ত হতে কিছুটা সময় নিতে পারে। তাই দক্ষতা অনুযায়ী সঠিক কর্মক্ষেত্রের সন্ধান প্রদান এবং প্রশিক্ষণোত্তর সহায়তা দেওয়া দরকার।

ভবিষ্যতে পটুয়াখালী টিটিসি আরো আধুনিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং বিশ্বমানের সরঞ্জাম যুক্ত করার পরিকল্পনা করছে। এই কেন্দ্রটির লক্ষ্য হচ্ছে পটুয়াখালী এবং এর আশেপাশের অঞ্চলে বসবাসকারী জনগণের জন্য আরও কার্যকর কর্মসংস্থান এবং উন্নত জীবনের সুযোগ তৈরি করা।

পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (টিটিসি) দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি এবং স্থানীয় জনগণের আর্থিক অবস্থার উন্নয়নে একটি বড় অবদান রাখছে। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত যুবসমাজ শুধু দেশেই নয়, বিদেশেও কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছে। ফলে দেশের অর্থনীতি যেমন শক্তিশালী হচ্ছে, তেমনি ব্যক্তিগতভাবে মানুষ স্বাবলম্বী হয়ে উঠছে। দক্ষতা অর্জনের এই ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় পটুয়াখালী টিটিসি তার প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে দেশের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।

➤  পটুয়াখালী কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে- ক্লিক করুন