০৭:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (Jessore Technical Training Center or Jessore TTC)

bdskills Team
  • আপডেট সময় ০১:০৪:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ১২৪ বার পড়া হয়েছে

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (যশোর টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার বা যশোর টিটিসি) বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান, যা দক্ষতা উন্নয়ন ও কারিগরি শিক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কারিগরি শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা ক্রমবর্ধমান। এই প্রেক্ষাপটে যশোর টিটিসি যুব সমাজকে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করে, যা তাদেরকে প্রতিযোগিতামূলক কর্মবাজারে সাফল্যের সাথে প্রবেশ করতে সাহায্য করে।

প্রতিষ্ঠার ইতিহাস:

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের প্রসার এবং দক্ষ জনশক্তি তৈরির লক্ষ্যে। বাংলাদেশের যুবসমাজকে আত্মনির্ভরশীল ও কর্মক্ষম করতে এ প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন উৎপাদনশীলতা, সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী দক্ষতা অর্জন করে। ২০ শতকের শেষের দিকে সরকার এ ধরনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ নেয়, যার ফলে দেশে কারিগরি শিক্ষার প্রসার ঘটে।

অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা:

যশোর টিটিসি’র অবকাঠামো যথেষ্ট উন্নত এবং প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় আধুনিক সরঞ্জামাদি রয়েছে। এখানে প্রশিক্ষণের জন্য ল্যাব, ওয়ার্কশপ এবং ক্লাসরুমের সুব্যবস্থা আছে। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি বিভিন্ন ধরণের কারিগরি কোর্স পরিচালনা করে থাকে, যার মধ্যে রয়েছে ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি), ইলেকট্রনিক্স এবং আরও অনেক কিছু। প্রতিটি কোর্সের জন্য অভিজ্ঞ ও দক্ষ প্রশিক্ষকগণ নিয়োজিত আছেন, যারা শিক্ষার্থীদের হাতে-কলমে শেখান এবং তাদের তত্ত্বীয় জ্ঞানকে প্রায়োগিক জ্ঞানে রূপান্তর করেন।

কোর্সসমূহ:

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিভিন্ন কারিগরি কোর্স চালু রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের কর্মজীবনের জন্য দক্ষ করে গড়ে তোলে। এখানে দীর্ঘমেয়াদী এবং স্বল্পমেয়াদী উভয় ধরনের কোর্স রয়েছে। যেমন:

1. ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং: এটি একটি চার বছরের কোর্স, যেখানে শিক্ষার্থীরা ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল, সিভিল, ইলেকট্রনিক্সসহ বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ের উপর গভীর জ্ঞান অর্জন করে।

2. শর্ট কোর্স: যেমন কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন, ওয়েল্ডিং, গার্মেন্টস মেশিন অপারেটর ইত্যাদি, যা স্বল্প সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদেরকে প্রয়োজনীয় দক্ষতা প্রদান করে।

3. আইসিটি কোর্স: বর্তমান সময়ে আইটি ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। এ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি বিভিন্ন আইটি কোর্স যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন এবং প্রোগ্রামিং কোর্স পরিচালনা করে।

আরও পড়ুন- চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিভিন্ন পেশাগত কোর্স এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়

কর্মসংস্থান ও উন্নয়ন:

যশোর টিটিসি থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছেন। কারিগরি দক্ষতা সম্পন্ন কর্মীদের চাহিদা সারা বিশ্বেই ক্রমাগত বাড়ছে। প্রবাসে কাজ করতে ইচ্ছুক অনেকেই এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আন্তর্জাতিক মানের দক্ষতা অর্জন করেন। এছাড়াও, বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা এবং শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান লাভের সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের গার্মেন্টস, নির্মাণ এবং তথ্য প্রযুক্তি খাতে যশোর টিটিসি থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বৈশ্বিক যোগাযোগ ও মানসম্পন্ন প্রশিক্ষণ:

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সাথে সংযুক্ত থেকে শিক্ষার্থীদেরকে বৈশ্বিক মানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা, যেমন আইএলও (আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা) এবং জাইকা (জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি), তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করে এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটিকে উন্নতমানের প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সরবরাহ করে। এ ছাড়া, প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সাথেও সহযোগিতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে।

চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটির মূল চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের সাথে তাল মিলিয়ে চলা। বর্তমান যুগে প্রযুক্তি দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে এবং এর সাথে নতুন দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজনীয়তা বেড়ে চলেছে। এছাড়া, শিক্ষার্থীদের বাস্তবমুখী অভিজ্ঞতা প্রদান করা এবং স্থানীয় কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ানোর দিকেও গুরুত্ব দিতে হবে। ভবিষ্যতে যশোর টিটিসি আরো আধুনিক প্রযুক্তি, প্রশিক্ষক উন্নয়ন এবং শিক্ষার্থীদের আরও সুযোগ-সুবিধা প্রদানের জন্য পরিকল্পনা করছে।

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বাংলাদেশের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে অনন্য অবদান রাখছে। এ প্রতিষ্ঠানটি শুধুমাত্র শিক্ষার মাধ্যমে নয়, বরং যুবসমাজকে কর্মমুখী ও আত্মনির্ভরশীল হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এটি একটি মাইলফলক হয়ে উঠেছে। দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে দেশকে আরও এগিয়ে নিতে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম।

➤  যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে- ক্লিক করুন

পোস্টটি শেয়ার করুন

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (Jessore Technical Training Center or Jessore TTC)

আপডেট সময় ০১:০৪:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (যশোর টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টার বা যশোর টিটিসি) বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রতিষ্ঠান, যা দক্ষতা উন্নয়ন ও কারিগরি শিক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কারিগরি শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা ক্রমবর্ধমান। এই প্রেক্ষাপটে যশোর টিটিসি যুব সমাজকে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও প্রশিক্ষণ প্রদান করে, যা তাদেরকে প্রতিযোগিতামূলক কর্মবাজারে সাফল্যের সাথে প্রবেশ করতে সাহায্য করে।

প্রতিষ্ঠার ইতিহাস:

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের প্রসার এবং দক্ষ জনশক্তি তৈরির লক্ষ্যে। বাংলাদেশের যুবসমাজকে আত্মনির্ভরশীল ও কর্মক্ষম করতে এ প্রতিষ্ঠানটির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারিগরি শিক্ষার মাধ্যমে তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন উৎপাদনশীলতা, সৃজনশীলতা এবং উদ্ভাবনী দক্ষতা অর্জন করে। ২০ শতকের শেষের দিকে সরকার এ ধরনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ নেয়, যার ফলে দেশে কারিগরি শিক্ষার প্রসার ঘটে।

অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা:

যশোর টিটিসি’র অবকাঠামো যথেষ্ট উন্নত এবং প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় আধুনিক সরঞ্জামাদি রয়েছে। এখানে প্রশিক্ষণের জন্য ল্যাব, ওয়ার্কশপ এবং ক্লাসরুমের সুব্যবস্থা আছে। এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি বিভিন্ন ধরণের কারিগরি কোর্স পরিচালনা করে থাকে, যার মধ্যে রয়েছে ইলেকট্রিক্যাল ওয়ার্কস, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি), ইলেকট্রনিক্স এবং আরও অনেক কিছু। প্রতিটি কোর্সের জন্য অভিজ্ঞ ও দক্ষ প্রশিক্ষকগণ নিয়োজিত আছেন, যারা শিক্ষার্থীদের হাতে-কলমে শেখান এবং তাদের তত্ত্বীয় জ্ঞানকে প্রায়োগিক জ্ঞানে রূপান্তর করেন।

কোর্সসমূহ:

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিভিন্ন কারিগরি কোর্স চালু রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের কর্মজীবনের জন্য দক্ষ করে গড়ে তোলে। এখানে দীর্ঘমেয়াদী এবং স্বল্পমেয়াদী উভয় ধরনের কোর্স রয়েছে। যেমন:

1. ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং: এটি একটি চার বছরের কোর্স, যেখানে শিক্ষার্থীরা ইলেকট্রিক্যাল, মেকানিক্যাল, সিভিল, ইলেকট্রনিক্সসহ বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ের উপর গভীর জ্ঞান অর্জন করে।

2. শর্ট কোর্স: যেমন কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন, ওয়েল্ডিং, গার্মেন্টস মেশিন অপারেটর ইত্যাদি, যা স্বল্প সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদেরকে প্রয়োজনীয় দক্ষতা প্রদান করে।

3. আইসিটি কোর্স: বর্তমান সময়ে আইটি ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। এ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটি বিভিন্ন আইটি কোর্স যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন এবং প্রোগ্রামিং কোর্স পরিচালনা করে।

আরও পড়ুন- চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বিভিন্ন পেশাগত কোর্স এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়

কর্মসংস্থান ও উন্নয়ন:

যশোর টিটিসি থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছেন। কারিগরি দক্ষতা সম্পন্ন কর্মীদের চাহিদা সারা বিশ্বেই ক্রমাগত বাড়ছে। প্রবাসে কাজ করতে ইচ্ছুক অনেকেই এই প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে আন্তর্জাতিক মানের দক্ষতা অর্জন করেন। এছাড়াও, বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা এবং শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান লাভের সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের গার্মেন্টস, নির্মাণ এবং তথ্য প্রযুক্তি খাতে যশোর টিটিসি থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

বৈশ্বিক যোগাযোগ ও মানসম্পন্ন প্রশিক্ষণ:

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সাথে সংযুক্ত থেকে শিক্ষার্থীদেরকে বৈশ্বিক মানের প্রশিক্ষণ প্রদান করে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা, যেমন আইএলও (আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা) এবং জাইকা (জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেশন এজেন্সি), তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বিনিময় করে এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটিকে উন্নতমানের প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সরবরাহ করে। এ ছাড়া, প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সাথেও সহযোগিতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে।

চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটির মূল চ্যালেঞ্জগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের সাথে তাল মিলিয়ে চলা। বর্তমান যুগে প্রযুক্তি দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে এবং এর সাথে নতুন দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজনীয়তা বেড়ে চলেছে। এছাড়া, শিক্ষার্থীদের বাস্তবমুখী অভিজ্ঞতা প্রদান করা এবং স্থানীয় কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ানোর দিকেও গুরুত্ব দিতে হবে। ভবিষ্যতে যশোর টিটিসি আরো আধুনিক প্রযুক্তি, প্রশিক্ষক উন্নয়ন এবং শিক্ষার্থীদের আরও সুযোগ-সুবিধা প্রদানের জন্য পরিকল্পনা করছে।

যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র বাংলাদেশের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির ক্ষেত্রে অনন্য অবদান রাখছে। এ প্রতিষ্ঠানটি শুধুমাত্র শিক্ষার মাধ্যমে নয়, বরং যুবসমাজকে কর্মমুখী ও আত্মনির্ভরশীল হিসেবে গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এটি একটি মাইলফলক হয়ে উঠেছে। দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে দেশকে আরও এগিয়ে নিতে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম।

➤  যশোর কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এর অফিশিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে- ক্লিক করুন